আয়শা সিদ্দিকা :- কয়েকদিন যাবত বাজার কিছুটা ঊর্ধ্বগতি থাকার পর দেশের শেয়ার বাজারে পতন হয়েছে।প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টকের এক্সচেঞ্জ(সিএসই) শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমেছে।পাশাপাশি কমেন্টের সব কয়টি মূল্য সূচক। লেনদেন বেড়েছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)।এর আগে টানা আট কার্যদিবস দর পতন হওয়ার পর গত সপ্তাহের শেষ দুই কার্যদিবার শেয়ার বাজারে কিছুটা উর্ধ্বমুখীতার দেখা মিলে।এ পরিস্থিতিতে গতকাল রোববার শেয়ার বাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরু হতে ডিএসই এর প্রধান সূচক ৬. পয়েন্ট বেড়ে যায়। গতকাল রোববার অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার ধারা অব্যাহত থাকে লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টা। এতে লেনদেনের এক পর্যায়ে ডিএসইর প্রধান সূচক চল্লিশ পয়েন্ট বেড়ে যায়। কিন্তু লেনদেনের শেষ দেড় ঘণ্টায় বিক্রির চাপ বাড়ানএকশ্রেণীর বিনিয়োগকারীরা। ফলে গড়পঠতা সব খাতের বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমে যায়। এতে এক দিকে দাম কমার তালিকা যেমন বড় হয়েছে তেমনি সব কয়টি মূল্য সূচকের বড় পতন দিয়ে দিনের লেনদেন শেষ হয়েছে। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখেছে ৬৫ টি প্রতিষ্ঠান। বিপরীতে দাম কমছে ৩০৪ টি। এছাড়া ২৮ টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।এতে ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসই এক্স ৪০ পয়েন্ট কমে ৯১ পয়েন্টে নেমে গেছে।অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো ৩০টি কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় ৫ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৫১ পয়েন্টে অবস্থান করছে।এছাড়া ডিএসই শরিয়া সূচক আগের দিনের তুলনায় ৮ পয়েন্ট কমে এক হাজার ২৮৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে লেনদেনে হয়েছে ৫৮০কোটি ৩৩ লাখ টাকা। আগের কার্য দিবসে লেনদেন হয় ৬১০ কোটি ৮ লাখ টাকা।এই লেনদেনে সব থেকে বেশি অবদান রেখেছে এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজের শেয়ার শেয়ার।